এখন প্রায় শীতের পর্যায়ে চলে আসলো গরম চলমান রয়েছে বিভিন্ন অঞ্চলগুলোতে। তাই আজকে চার্জার ফ্যানের দাম সম্পর্কে জানব। যাতে করে আপনারা এখান থেকে জানতে পারেন এবং বুঝতে পারেন এর দাম কেমন হতে পারে।
বিদ্যুৎ ঘাটতি সমস্যা রয়েছে বাংলাদেশের প্রায় শুরু থেকে। আর এই সমস্যা যত দিন যাচ্ছে তত বৃদ্ধি পেয়ে যাচ্ছে এখন। বাংলাদেশের যত পরিমান বিদ্যুৎ প্রয়োজন ঠিক তত পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব হয় না। অন্যদিকে বাইরে দেশ থেকে আমদানি করেও প্রয়োজনে চাহিদা মেটাতে পারছে না। শীতের সময় কারেন্টের তেমন সমস্যা না দেখা দিলেও। ষগরমের সময় প্রচন্ড সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষ করে গ্রাম অঞ্চলে এই সমস্যা দেখা যায় এবং জেলা উপজেলায় প্রচন্ড পরিমাণ কারেন্টের অভাব দেখা দেয়। ২০২৪ সালের লোডশেডিং এর পরিমাণ এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে যে বিগত রেকর্ড গুলো ভাঙতে চলেছে। এই গরমের সময় অনেকেই প্রয়োজনীয় ফ্যান ও অন্যান্য সামগ্রী ব্যবহার করতে পারছে না।
কিন্তু বৈদ্যুতিক এর পরিবর্তে বিকল্প কিছু ব্যবহার করা সম্ভব হয়। যেমন যারা আইপিএস ব্যবহার করে তারা এই ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পায়। আবার যারা সাধারণ ব্যাটারি ব্যবহার করে মিনি আইপিএস ব্যবহার করে তারাও সমাধান পায়। কিন্তু যারা শুধুমাত্র চার্জার অর্থাৎ ফ্যানের সুযোগ সুবিধা উপভোগ করতে চায় তাদের জন্য রয়েছে চার্জার ফ্যান। এই ধরনের ফ্যান ব্যবহার করে গরমের কষ্ট লাগে করা সম্ভব হয়।
চার্জার ফ্যানের দাম ২০২৪
বর্তমান সময় গরমের তীব্রতা এতটা বেড়েছে যেও ছোট এবং বয়স্কদের ব্যাপক সমস্যা দেখা দিচ্ছে। তীব্র গরমে যে সমস্যা হচ্ছে সেটি হচ্ছেও পর্যাপ্ত পরিমাণে ঠান্ডা বাতাস পাওয়া যায় না। আর এই বাতাস না পাওয়ার মাঝে অন্যতম কারণ হচ্ছে বিদ্যুৎ সমস্যা এবং প্রাকৃতিক বাতাস না থাকা। কষ্ট লাগে তোর জন্য অনেকে বিভিন্ন ধরনের উপায় ব্যবহার করে তার মধ্যে সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হচ্ছে চার্জার ফ্যানগুলো। এখন এই ফ্যানগুলোর দাম সম্পর্কে জানানো হবে আপনাদেরকে। যাতে করে বিভিন্ন কোম্পানির ফ্যানগুলোর দাম হিসেবে কিনতে পারেন সঠিক মূল্যায়।
Walton Charger Fan
সারা বাংলাদেশের যত ধরনের চার্জার ইলেকট্রিক ফ্যান রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম একটি হচ্ছে ওয়ালটন ব্র্যান্ডের। এই ফ্যানের নাম দেওয়া হয়েছে ওয়ালটন চার্জার ফ্যান। এটি গুণের দিক থেকে যত ভালো ঠিক ততটাই ব্র্যান্ডের দিক থেকে এগিয়ে রয়েছে। আবার অনলাইনে ফ্যানের তুলনায় এফ এন এর দাম কম। ৪০০০ টাকা থেকে শুরু করে তাই আরও বেশি দামের এই ফ্যান রয়েছে। তাই আপনারা ওয়ালটন চার্জার ফ্যানের দাম দেখে এই ফ্যানগুলো নিতে পারেন।
Nova Charger fan
যারা ব্র্যান্ডের ফ্যান কিনতে চায় তারা অবশ্যই এটি নিতে পারেন। আর তারা পছন্দের তালিকায় এটি রাখেন। ৪০০০ থেকে শুরু করে প্রায় ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত এই ব্র্যান্ডের ফ্যান রয়েছে। যা দিয়ে আট ঘন্টা ১২ ঘন্টা বেকাপ হওয়া সম্ভব হয়। তাই আপনারা এই ব্র্যান্ডের। তাই এই সকল ফ্যান আপনার পছন্দের তালিকায় রাখবেন অবশ্যই।
তবে ফ্যান কেনার পূর্বে আরো বেশ কয়েকটি বিষয় গুরুত্ব দিতে হবে। কেননা অধিকাংশ ফ্যানগুলো এখন কপি রয়েছে অথবা ভুয়া কোম্পানি রয়েছে। তাই চার্জার ফ্যানের দাম কত সেটা দেখার পাশাপাশি দেখে নিবেন অরজিনাল কোম্পানি কিনা। তা না হলে কম মরলে কিনতে গিয়ে আপনি বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন না পড়ে যাবেন।